BDOUTLOOK
  • হোম
  • দেশ
    • জাতীয়
    • ঢাকা
    • চট্টগ্রাম
    • খুলনা
    • রাজশাহী
    • বরিশাল
    • সিলেট
    • রংপুর
    • ময়মনসিংহ
  • বিশ্ব
  • অর্থবাণিজ্য
  • খেলা
  • বিনোদন
  • মতামত
  • ফিচার
    • শিল্পসাহিত্য
      • কবিতা ও ছড়া
      • গল্প
      • প্রবন্ধ-আলোচনা
      • রম্য
      • শিশুসাহিত্য
      • শিল্পসাহিত্যের খবর
    • তথ্যপ্রযুক্তি
    • লাইফস্টাইল
    • ট্যুরিজম
  • অপরাধ আইন আদালত
  • রাজনীতি
  • স্বাস্থ্য
BDOUTLOOK
Friday | July 18 | 2025
  • হোম
  • দেশ
    • জাতীয়
    • ঢাকা
    • চট্টগ্রাম
    • খুলনা
    • রাজশাহী
    • বরিশাল
    • সিলেট
    • রংপুর
    • ময়মনসিংহ
  • বিশ্ব
  • অর্থবাণিজ্য
  • খেলা
  • বিনোদন
  • মতামত
  • ফিচার
    • শিল্পসাহিত্য
      • কবিতা ও ছড়া
      • গল্প
      • প্রবন্ধ-আলোচনা
      • রম্য
      • শিশুসাহিত্য
      • শিল্পসাহিত্যের খবর
    • তথ্যপ্রযুক্তি
    • লাইফস্টাইল
    • ট্যুরিজম
  • অপরাধ আইন আদালত
  • রাজনীতি
  • স্বাস্থ্য
ভিডিও
BDOUTLOOK
BDOUTLOOK
  • হোম
  • দেশ
    • জাতীয়
    • ঢাকা
    • চট্টগ্রাম
    • খুলনা
    • রাজশাহী
    • বরিশাল
    • সিলেট
    • রংপুর
    • ময়মনসিংহ
  • বিশ্ব
  • অর্থবাণিজ্য
  • খেলা
  • বিনোদন
  • মতামত
  • ফিচার
    • শিল্পসাহিত্য
      • কবিতা ও ছড়া
      • গল্প
      • প্রবন্ধ-আলোচনা
      • রম্য
      • শিশুসাহিত্য
      • শিল্পসাহিত্যের খবর
    • তথ্যপ্রযুক্তি
    • লাইফস্টাইল
    • ট্যুরিজম
  • অপরাধ আইন আদালত
  • রাজনীতি
  • স্বাস্থ্য

News 24 Hours BDOUTLOOK.COM

গল্প

অদম্য কলাগাছ :: গাজী তানভীর আহমদ

বিডিআউটলুক July 5, 2025
July 5, 2025
শেয়ার FacebookThreadsBluesky
27


ধোঁয়া উড়ছে…
ধোঁয়া উড়ছে… 
ধোঁয়া উড়ছে। আশপাশ আচ্ছন্ন হয়ে বহুতল ভবনের জানালার ফাঁকফোকর দিয়েও ঢুকছে ধোঁয়া। তিনজন ব্যক্তি অনেক আয়োজন করেই আজ আগুন দিয়েছে। তাও যদি বাঁচা যায়। আর যেন সহ্য হচ্ছে না। কেটেকুটে যাওয়ার দশ কি বারোদিন যেতে না যেতেই আবারো গজিয়ে ওঠে। একটা দুইটা কিংবা এক-দুদিক থেকে নয়; ডজনখানেকÑ কখনো আরও বেশি।
৩৯ মজুমদার হাউস, পুরানা পল্টনের সাততলার পশ্চিম পাশের জানালার সামনে এসে দাঁড়ালেই নিচের পরিত্যক্ত খালি জায়গাসহ বিশাল তিনতলা বিল্ডিংটা দেখা যায়। আশেপাশের কিছু জায়গা খালি পড়ে আছে, কিছু জায়গায় গাছগাছালি উঠেছে, আবার একটি নির্দিষ্ট জায়গায় প্রতিদিন কিছু গাড়িও পার্কিং করে রাখা হয়। কিন্তু প্রায় চার হাজার বর্গফুট জায়গা নিয়ে বানানো তিনতলা বিল্ডিংটাতে দু’চারজন দারোয়ান ছাড়া আর কাউকেই তেমন দেখা যায় না। দেখা যায় না বলতে ২০১১ থেকে ২০২৪ সালের আগ পর্যন্ত এই জায়গাটাতে বিশেষ তেমন কাউকেই আসা-যাওয়া করতে দেখা যায়নি। চাকরির সুবাদে মজুমদার হাউসে দীর্ঘদিনের আসা-যাওয়ায় এমনটা কখনো রবিনের চোখে পড়েছে বলে মনে পড়ছে না। 
রবিন অনেকটা ভাবুক প্রকৃতির। চাকরির পাশাপাশি টুকটাক লেখালেখি করে। প্রকৃতি খুব ভালো লাগে তার। তাই কাজের ফাঁকে একটু সুযোগ পেলেই জানালার পাশে এসে দাঁড়ায়। এই ব্যস্ত আর নাভিশ্বাসের ঢাকাতে যেন পরিত্যক্ত এই বিশাল বাড়িটি অনেকটাই আশীর্বাদের। উপর থেকে নিচে তাকাতেই সবুজ-সবুজ গন্ধ পাওয়া যায়। ছোট ছোট পাখিগুলোর এ-গাছ থেকে ও-গাছে ছুটোছুটি করা, গর্ত থেকে মুখটা বের করে এদিক ওদিক তাকিয়েই পরপর কয়েকটা বেজির দ্রুত ছুটে যাওয়া, আবার কখনো স্থির দাঁড়িয়ে শিকারি খোঁজার চেষ্টা করা, আম-কাঁঠালের দিনে বাউন্ডারি ঘেঁষা গাছগুলোতে মুকুল আসা থেকে শুরু করে সময়ের সাথে সাথে ফুল-ফলের সৌন্দর্য উপভোগ- প্রতিদিন এসব দেখতে পারাটা যেন ছিল পরম সৌভাগ্যের। ঢাকার মতো এমন একটি ব্যস্ত জায়গায় এ ধরনের পরিত্যক্ত বাড়ির কথা চিন্তাও করা যায় না। বিশেষত বাড়িটির পূর্ব-দক্ষিণ কোনায় প্রায় দেড়শ বর্গফুট জায়গাজুড়ে কলাগাছের যে বাগটি গজিয়ে উঠেছে এবং এর কোনায়-গর্তে বেজিসহ  বিভিন্ন সরীসৃপ প্রাণীর যে অভয়ারণ্য গড়ে উঠেছে তা সত্যি অভিভূত হবার মতো দৃশ্য। রবিন অফিস চলাকালীন প্রতিদিন এই জায়গাটা দেখে দেখে গ্রামের সুবাস অনুভব করে। প্রাণজুড়ে মুগ্ধতার নিশ্বাস ফেলে। 
বাড়িটির বাউন্ডারির উপরে বড় করে সাইনবোর্ডে লেখা, ‘বাংলাদেশ কোল্ড স্টোরেজ অ্যাসোসিয়েশন।’ ধারণা করা যায় যে, এই বাড়িটির মালিকানা উক্ত সমিতির। তারা একেকজন শত-হাজার কোটি টাকার মালিক। বোধহয় এজন্যই এই জায়গাটিতে এতদিন নজর পড়েনি। 
কিন্তু ২০২৪ এর শুরুর দিকে এসে একদল শ্রমিক কলাগাছের এই বাগটিসহ আশপাশের সব ধরনের গাছ-গাছালি কেটেকুটে পরিষ্কার করে দিয়েছে। সম্ভবত দিনটা ছিল শুক্রবার। পরদিন অফিসে এসে রবিন এই দৃশ্য দেখে ভীষণ মন খারাপ করে। রবিন শুধু একা নয়; সেদিন ওর অফিসের অন্যান্য সহকর্মীরাও প্রকৃতির এই নিধনযজ্ঞে খুব কষ্ট পায়। শ্রমিকদের তোড়জোড় দেখে মনে হয়েছে এই পরিত্যক্ত জায়গাটিতে মালিকপক্ষ বহুতল ইমারত গড়ে তুলবে। একদিকে সভ্যতার নির্মাণ, আরেক দিকে প্রাণ-প্রকৃতির ধ্বংসযজ্ঞ! বোধহয় এটাই বিধান, সময়ের মিশেল।
তারপর মাসখানেক যেতে না যেতেই কলাগাছের বাগটিতে অসংখ্য ডেম (চারা) গজিয়ে উঠেছে। দুই-তিন ফুট লম্বা হওয়ার আগেই শ্রমিকরা এসে সেগুলোর মাথা আবারও কুচিকুচি করে দিল।
তারপর আবার গজালো… 
ওরা আবারও কুচিকুচি করল! 
তারপর আবার গজালো… 
ওরা আবারও কুচিকুচি করল! 
এভাবে পাঁচ-ছয় মাসের মধ্যে সাত-আটবারের মতো ওরা সামান্য কলাগাছ নিধনের জন্য সর্বশক্তি নিয়োগ করল। সবশেষে ওরা আশপাশ থেকে শুকনো পাতা, খড়, গাছের শুকনো ডালপালা জড়ো করে বিশাল অগ্নিকাে র সূচনা করল। তখন ধোঁয়ায় চারপাশ আচ্ছন্ন হয়ে গেলে একেকজন অট্টহাসিতে বলতে লাগলÑ
‘যা, শালা আর  উঠবো না।’
‘এমন পোড়া দিছি! দেখি আর কেমনে ওঠে!’
‘শালার কলাগাছ! আর কেমনে উঠস দেখমু…।’
এমন দৃশ্য আর কথোপকথনে রবিনের অন্তরাত্মা সেদিন বারবার কেঁদে উঠেছিল। মন বলছিল এই কলাগাছগুলো অদম্য। ওরা আবারো প্রাণশক্তি নিয়ে জেগে উঠবে। ওদের আশপাশে আগের মতো আবারো ইঁদুর, বেজি, সরীসৃপেরা ছুটোছুটি করবে, মাথা গুঁজবে…। 
পুরানা পল্টন, ঢাকা থেকেঅদম্য কলাগাছ
গাজী তানভীর আহমদ
ধোঁয়া উড়ছে…
ধোঁয়া উড়ছে… 
ধোঁয়া উড়ছে। আশপাশ আচ্ছন্ন হয়ে বহুতল ভবনের জানালার ফাঁকফোকর দিয়েও ঢুকছে ধোঁয়া। তিনজন ব্যক্তি অনেক আয়োজন করেই আজ আগুন দিয়েছে। তাও যদি বাঁচা যায়। আর যেন সহ্য হচ্ছে না। কেটেকুটে যাওয়ার দশ কি বারোদিন যেতে না যেতেই আবারো গজিয়ে ওঠে। একটা দুইটা কিংবা এক-দুদিক থেকে নয়; ডজনখানেকÑ কখনো আরও বেশি।
৩৯ মজুমদার হাউস, পুরানা পল্টনের সাততলার পশ্চিম পাশের জানালার সামনে এসে দাঁড়ালেই নিচের পরিত্যক্ত খালি জায়গাসহ বিশাল তিনতলা বিল্ডিংটা দেখা যায়। আশেপাশের কিছু জায়গা খালি পড়ে আছে, কিছু জায়গায় গাছগাছালি উঠেছে, আবার একটি নির্দিষ্ট জায়গায় প্রতিদিন কিছু গাড়িও পার্কিং করে রাখা হয়। কিন্তু প্রায় চার হাজার বর্গফুট জায়গা নিয়ে বানানো তিনতলা বিল্ডিংটাতে দু’চারজন দারোয়ান ছাড়া আর কাউকেই তেমন দেখা যায় না। দেখা যায় না বলতে ২০১১ থেকে ২০২৪ সালের আগ পর্যন্ত এই জায়গাটাতে বিশেষ তেমন কাউকেই আসা-যাওয়া করতে দেখা যায়নি। চাকরির সুবাদে মজুমদার হাউসে দীর্ঘদিনের আসা-যাওয়ায় এমনটা কখনো রবিনের চোখে পড়েছে বলে মনে পড়ছে না। 
রবিন অনেকটা ভাবুক প্রকৃতির। চাকরির পাশাপাশি টুকটাক লেখালেখি করে। প্রকৃতি খুব ভালো লাগে তার। তাই কাজের ফাঁকে একটু সুযোগ পেলেই জানালার পাশে এসে দাঁড়ায়। এই ব্যস্ত আর নাভিশ্বাসের ঢাকাতে যেন পরিত্যক্ত এই বিশাল বাড়িটি অনেকটাই আশীর্বাদের। উপর থেকে নিচে তাকাতেই সবুজ-সবুজ গন্ধ পাওয়া যায়। ছোট ছোট পাখিগুলোর এ-গাছ থেকে ও-গাছে ছুটোছুটি করা, গর্ত থেকে মুখটা বের করে এদিক ওদিক তাকিয়েই পরপর কয়েকটা বেজির দ্রুত ছুটে যাওয়া, আবার কখনো স্থির দাঁড়িয়ে শিকারি খোঁজার চেষ্টা করা, আম-কাঁঠালের দিনে বাউন্ডারি ঘেঁষা গাছগুলোতে মুকুল আসা থেকে শুরু করে সময়ের সাথে সাথে ফুল-ফলের সৌন্দর্য উপভোগÑ প্রতিদিন এসব দেখতে পারাটা যেন ছিল পরম সৌভাগ্যের। ঢাকার মতো এমন একটি ব্যস্ত জায়গায় এ ধরনের পরিত্যক্ত বাড়ির কথা চিন্তাও করা যায় না। বিশেষত বাড়িটির পূর্ব-দক্ষিণ কোনায় প্রায় দেড়শ বর্গফুট জায়গাজুড়ে কলাগাছের যে বাগটি গজিয়ে উঠেছে এবং এর কোনায়-গর্তে বেজিসহ  বিভিন্ন সরীসৃপ প্রাণীর যে অভয়ারণ্য গড়ে উঠেছে তা সত্যি অভিভূত হবার মতো দৃশ্য। রবিন অফিস চলাকালীন প্রতিদিন এই জায়গাটা দেখে দেখে গ্রামের সুবাস অনুভব করে। প্রাণজুড়ে মুগ্ধতার নিশ্বাস ফেলে। 
বাড়িটির বাউন্ডারির উপরে বড় করে সাইনবোর্ডে লেখাÑ ‘বাংলাদেশ কোল্ড স্টোরেজ অ্যাসোসিয়েশন।’ ধারণা করা যায় যে, এই বাড়িটির মালিকানা উক্ত সমিতির। তারা একেকজন শত-হাজার কোটি টাকার মালিক। বোধহয় এজন্যই এই জায়গাটিতে এতদিন নজর পড়েনি। 
কিন্তু ২০২৪ এর শুরুর দিকে এসে একদল শ্রমিক কলাগাছের এই বাগটিসহ আশপাশের সব ধরনের গাছ-গাছালি কেটেকুটে পরিষ্কার করে দিয়েছে। সম্ভবত দিনটা ছিল শুক্রবার। পরদিন অফিসে এসে রবিন এই দৃশ্য দেখে ভীষণ মন খারাপ করে। রবিন শুধু একা নয়; সেদিন ওর অফিসের অন্যান্য সহকর্মীরাও প্রকৃতির এই নিধনযজ্ঞে খুব কষ্ট পায়। শ্রমিকদের তোড়জোড় দেখে মনে হয়েছে এই পরিত্যক্ত জায়গাটিতে মালিকপক্ষ বহুতল ইমারত গড়ে তুলবে। একদিকে সভ্যতার নির্মাণ, আরেক দিকে প্রাণ-প্রকৃতির ধ্বংসযজ্ঞ! বোধহয় এটাই বিধান, সময়ের মিশেল।
তারপর মাসখানেক যেতে না যেতেই কলাগাছের বাগটিতে অসংখ্য ডেম (চারা) গজিয়ে উঠেছে। দুই-তিন ফুট লম্বা হওয়ার আগেই শ্রমিকরা এসে সেগুলোর মাথা আবারও কুচিকুচি করে দিল।
তারপর আবার গজালো… 
ওরা আবারও কুচিকুচি করল! 
তারপর আবার গজালো… 
ওরা আবারও কুচিকুচি করল! 
এভাবে পাঁচ-ছয় মাসের মধ্যে সাত-আটবারের মতো ওরা সামান্য কলাগাছ নিধনের জন্য সর্বশক্তি নিয়োগ করল। সবশেষে ওরা আশপাশ থেকে শুকনো পাতা, খড়, গাছের শুকনো ডালপালা জড়ো করে বিশাল অগ্নিকােণ্ডর সূচনা করল। তখন ধোঁয়ায় চারপাশ আচ্ছন্ন হয়ে গেলে একেকজন অট্টহাসিতে বলতে লাগল
‘যা, শালা আর  উঠবো না।’
‘এমন পোড়া দিছি! দেখি আর কেমনে ওঠে!’
‘শালার কলাগাছ! আর কেমনে উঠস দেখমু…।’
এমন দৃশ্য আর কথোপকথনে রবিনের অন্তরাত্মা সেদিন বারবার কেঁদে উঠেছিল। মন বলছিল এই কলাগাছগুলো অদম্য। ওরা আবারো প্রাণশক্তি নিয়ে জেগে উঠবে। ওদের আশপাশে আগের মতো আবারো ইঁদুর, বেজি, সরীসৃপেরা ছুটোছুটি করবে, মাথা গুঁজবে…। 

শেয়ার FacebookThreadsBluesky

আরও যেসব নিউজ পড়তে পারেন

ভয়ঙ্কর জঙ্গলে বিভীষিকা :: রেজাউল করিম খোকন

July 11, 2025

শক্তি :: মোহিত কামাল

July 11, 2025

রত্নদ্বীপের খোঁজে :: প্রিন্স আশরাফ

July 5, 2025

ফুলে কাঁটা :: বিশ্বজিৎ দাস

July 5, 2025

হৈমন্তী : রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

July 3, 2025

সাম্প্রতিক খবর

  • এক দিনেই ইনস্টাগ্রামে জাংকুকের ফলোয়ার ৬৮ লাখ!

    July 17, 2025
  • সব পারি কিন্তু ক্যামেরার সামনে নাচতে পারি না :: প্রিয়ন্তী উর্বী

    July 17, 2025
  • কারফিউ চলছে, থমথমে গোপালগঞ্জ

    July 17, 2025
  • ইরাকের শপিংমলে ভয়াবহ আগুন, নিহত ৫০

    July 17, 2025
  • রিজার্ভ বেড়ে ৩০ বিলিয়ন ডলার

    July 17, 2025

BDOUTLOOK.COM

নির্বাহী সম্পাদক : কাদের বাবু

  • হোম
  • দেশ
    • জাতীয়
    • ঢাকা
    • চট্টগ্রাম
    • খুলনা
    • রাজশাহী
    • বরিশাল
    • সিলেট
    • রংপুর
    • ময়মনসিংহ
  • বিশ্ব
  • অর্থবাণিজ্য
  • খেলা
  • বিনোদন
  • মতামত
  • ফিচার
    • শিল্পসাহিত্য
      • কবিতা ও ছড়া
      • গল্প
      • প্রবন্ধ-আলোচনা
      • রম্য
      • শিশুসাহিত্য
      • শিল্পসাহিত্যের খবর
    • তথ্যপ্রযুক্তি
    • লাইফস্টাইল
    • ট্যুরিজম
  • অপরাধ আইন আদালত
  • রাজনীতি
  • স্বাস্থ্য

bdoeditor@outlook.com

  • Privacy Policy
BDOUTLOOK
  • হোম
  • দেশ
    • জাতীয়
    • ঢাকা
    • চট্টগ্রাম
    • খুলনা
    • রাজশাহী
    • বরিশাল
    • সিলেট
    • রংপুর
    • ময়মনসিংহ
  • বিশ্ব
  • অর্থবাণিজ্য
  • খেলা
  • বিনোদন
  • মতামত
  • ফিচার
    • শিল্পসাহিত্য
      • কবিতা ও ছড়া
      • গল্প
      • প্রবন্ধ-আলোচনা
      • রম্য
      • শিশুসাহিত্য
      • শিল্পসাহিত্যের খবর
    • তথ্যপ্রযুক্তি
    • লাইফস্টাইল
    • ট্যুরিজম
  • অপরাধ আইন আদালত
  • রাজনীতি
  • স্বাস্থ্য