তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিবেদন
কাজের প্রয়োজনে যখন স্মার্ট ডিভাইস থেকে কম্পিউটারে বড় ধরনের ভিডিও বা ছবি স্থানান্তর করতে হয়, তখন এটি আর কেবল টানার ব্যাপার নয়।
অ্যান্ড্রয়েড ও উইন্ডোজের মধ্যে ফাইল স্থানান্তরে রয়েছে বেশ কিছু নির্ভরযোগ্য পদ্ধতি। ক্ল্যাসিক ইউএসবি থেকে কুইক শেয়ারের মতো দ্রুত তারহীনে বিকল্প পদ্ধতি এখন বেশ জনপ্রিয়। ফাইলের ধরন বুঝে চাইলে ক্লাউড কম্পিউটিং, মেসেজিং, এমনকি স্থানীয় সার্ভার সুবিধায় ডেটা স্থানান্তর করা সম্ভব।
সঠিক পদ্ধতি নির্বাচন করলে সময় কম লাগবে। অন্যদিকে, ফাইলের মানের ক্ষতি হওয়ার আশঙ্কা কম থাকে। এতে ঝামেলা ছাড়াই পাঠাতে পারবেন বড় আকারের যে কোনো বড় আদলের (ছবি, অডিও, ভিডিও) ফাইল।
ফাইল ও কাজের প্রয়োজন বুঝে নির্ধারণ করবেন কোনটি ভালো, কখন ক্লাউড নির্বাচন করবেন, উইন্ডোজে কুইক শেয়ারের সুবিধা কীভাবে নেবেন। এ ছাড়া বেশ কিছু মেসেজিং অ্যাপ ভিডিওর ফাইল সংকুচিত করে। ফাইলের আকার, প্রয়োজন, গুণগত মান ও ব্যবহারের প্রেক্ষাপটের সঙ্গে উপযুক্ত পদ্ধতি নির্বাচনের সুযোগ রয়েছে।
বড় ফাইল যেভাবে স্থানান্তর
পিসির উইন্ডোজের সঙ্গে কেবল যুক্ত করে ডিভাইসের নাম দিয়ে সংযোগ নেওয়া যায়। অভ্যন্তরে যদি স্টোরেজ থাকে, তাহলে মাইক্রোএসডি কার্ড অ্যাকসেস করার সুবিধা পাবেন। যদিও এটি অন্য যে কোনো ফোল্ডারের মতো আচরণ করে। অন্যদিকে এমটিপি অ্যাকসেস স্থানীয় ডিস্কের তুলনায় অনেকটা ধীরে ডেটা স্থানান্তর করে। তাই একসঙ্গে বড় ধরনের ফাইল স্থানান্তর সহজ হবে না। যদি খুব বড় ফাইল স্থানান্তর করার প্রয়োজন হয়, তাহলে ভাগ করে তা করতে হবে। এ পদ্ধতিতে একবারে সব ফাইল না দিয়ে একের পর এক ফাইল স্থানান্তরে সুবিধা পাওয়া যাবে।