যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ইউক্রেনকে “শীর্ষ মানের অস্ত্র” দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন। একই সঙ্গে তিনি হুঁশিয়ারি দিয়েছেন, ৫০ দিনের মধ্যে যুদ্ধ বন্ধে চুক্তি না হলে রাশিয়ার সঙ্গে বাণিজ্য করা দেশগুলোর ওপর ১০০ শতাংশ শুল্ক আরোপ করা হবে।
ওয়াশিংটনে ন্যাটো মহাসচিব মার্ক রুটের সঙ্গে বৈঠকে ট্রাম্প জানান, ইউক্রেন যুদ্ধ থামাতে হলে রাশিয়ার অর্থনীতিকে চাপ দিতে হবে। উদাহরণস্বরূপ, ভারত যদি রাশিয়ার কাছ থেকে তেল কেনা চালিয়ে যায়, তবে যুক্তরাষ্ট্রে ভারতীয় পণ্যের ওপর দ্বিগুণ শুল্ক বসবে।
ন্যাটো মহাসচিব জানান, ইউরোপীয় দেশগুলো ইউক্রেনকে অস্ত্র দেবে, যার পরিবর্তে যুক্তরাষ্ট্র নতুন প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা সরবরাহ করবে। এসবের মধ্যে রয়েছে প্যাট্রিয়ট সিস্টেম ও গোলাবারুদ।
তবে রুশ বিশ্লেষকরা ট্রাম্পের হুমকিকে “ব্লাফ” বলেই দেখছেন। অন্যদিকে, ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কি ও সাধারণ জনগণ ট্রাম্পের অবস্থানে কিছুটা ইতিবাচক পরিবর্তন দেখছেন।
উল্লেখ্য, ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে রাশিয়া ইউক্রেনে আগ্রাসন শুরু করে। এখন পর্যন্ত কোনো শান্তি চুক্তি কার্যকর হয়নি।