BDOUTLOOK
  • হোম
  • দেশ
  • বিশ্ব
  • রাজনীতি
  • অর্থবাণিজ্য
  • খেলা
  • বিনোদন
  • মতামত
  • শিল্পসাহিত্য
    • কবিতা
    • গল্প
    • প্রবন্ধ-আলোচনা
    • সাহিত্যের খবর
BDOUTLOOK
  • হোম
  • দেশ
  • বিশ্ব
  • রাজনীতি
  • অর্থবাণিজ্য
  • খেলা
  • বিনোদন
  • মতামত
  • শিল্পসাহিত্য
    • কবিতা
    • গল্প
    • প্রবন্ধ-আলোচনা
    • সাহিত্যের খবর
শিরোনাম
গাজায় অবশেষে যুদ্ধবিরতির সম্ভাবনা
২০২৬ সালের রমজানের আগেই জাতীয় নির্বাচন? ইউনূস-তারেক বৈঠকে ইঙ্গিত
কী কথা হলো?
বাণিজ্য যুদ্ধে বিশ্ব!
টাইম ট্রাভেল কি বাস্তবে সম্ভব
Saturday | July 12 | 2025
BDOUTLOOK
BDOUTLOOK
  • হোম
  • দেশ
  • বিশ্ব
  • রাজনীতি
  • অর্থবাণিজ্য
  • খেলা
  • বিনোদন
  • মতামত
  • শিল্পসাহিত্য
    • কবিতা
    • গল্প
    • প্রবন্ধ-আলোচনা
    • সাহিত্যের খবর

News 24 Hours BDOUTLOOK.COM

প্রবন্ধ-আলোচনা

হাওর-সংস্কৃতির নানামুখ :: সুমনকুমার দাশ

বিডিআউটলুক July 11, 2025
July 11, 2025
13

গেল বছরের বর্ষায় সুনামগঞ্জের টাঙ্গুয়ার হাওর ভ্রমণে যাই। আগের রাতের ঝমঝম বৃষ্টি আলো ফোটার আগেই থেমে গিয়েছিল। ভোরের স্নিগ্ধতা কেটে গেলে পানিতে নামি। চারপাশ সুনসান। দূরের মেঘালয়ের সারি সারি পাহাড় দেখা যাচ্ছে। সেখানে ভেসে বেড়াচ্ছে কালো মেঘেরা। পাহাড়ের বুক চিরে নামছে ঝরনার পানি। পশ্চিমদিকে ছুটে চলা জেলেদের হস্তচালিত এক নৌকা থেকে ভেসে আসে পুরুষ কণ্ঠ—‘সুজন বন্ধু রে, আরে ও বন্ধু, কোনবা দেশে থাকো/ অভাগীরে কান্দাইয়া কোন নারীর মন রাখো সুজন বন্ধু রে’।
সাতসকালে হঠাৎ এমন বিচ্ছেদি গানে মন উতলা হয়। এ গান আমাকে নিয়ে চলে অতীতে, নয়ের দশকের গোড়ায়। মালজোড়াগানের আসরে শিল্পীদের পাল্টাপাল্টি বাতচিত আর গানে পার হওয়া রাতভোরের পর এ-রকমই এক সকাল ছিল। সেদিন নিজ উপজেলা শাল্লায় ‘সুজন বন্ধু রে’ গানটি শুনেছিলাম প্রখ্যাত বাউলশিল্পী মো. শফিকুন্নূরের কণ্ঠে। তিন দশকের ব্যবধানে অচেনা এক জেলের কণ্ঠের আকুলতা আমাকে মুহূর্তেই কৈশোরের স্মৃতির স্পর্শ এনে দেয়। মুহূর্তেই নিঃসঙ্গতা ছড়িয়ে পড়ে চারপাশে, যেনবা হাওরের পানিতে।
হাওরের গান তো এমনই, মায়ামাখা। সুনামগঞ্জ, সিলেট, মৌলভীবাজার, হবিগঞ্জ, নেত্রকোণা, কিশোরগঞ্জ ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার হাওর-অধ্যুষিত প্রায় প্রতি বাড়িতেই গানের চাষবাস হয়, ঐতিহ্যপরম্পরায় শিল্পী-গীতিকারেরা এখানে আপনাআপনিই জন্মে। অসংখ্য লোকগান আর লোকনাট্যের ধারার উদ্ভব, বিকাশ ও বিস্তার ঘটেছে হাওরাঞ্চলে। এর মধ্যে ঘাটুগান, মালজোড়াগান, ধামাইলগান, ভট্টসংগীত, ঢপযাত্রা উল্লেখযোগ্য। এর বাইরে বাউল, কীর্তন, সূর্যব্রত, জারি, মুর্শিদি, সারি, ভাটিয়ালি, বারোমাসি, ফকিরিগান, মালসি, হোরিগান, গাজীর গান, পদ্মপুরাণের গান, যাত্রাগানসহ নানা ধরনের গানের প্রচলন রয়েছে।
হাওরের বিচিত্র সব গানের ধারার পাশাপাশি গ্রামীণ চিরায়ত সংস্কৃতির অন্যান্য অনুষঙ্গের সঙ্গেও গান আষ্টেপৃষ্ঠে জড়িয়ে আছে। এ ছাড়া বিভিন্ন ধর্মীয় ও সামাজিক উৎসবে এখনো মূল আকর্ষণ গান। গ্রামীণ জনগোষ্ঠীতে কৃষি উৎপাদনের সময় নানামুখী লোকাচারেও গানের ব্যবহার রয়েছে। হালচাষ, বীজ রোপণ, ফসল কাটা থেকে ঘরে তোলা পর্যন্ত নানা রকম উৎসবের আয়োজন করা হয়, এতে আনুষঙ্গিক লোকাচার হিসেবে গান পরিবেশিত হয়। কৃষক ছাড়াও জেলে, কামার, কুমার থেকে শুরু করে নানা পেশার মানুষ লোকায়ত সংস্কৃতির চর্চা ও প্রসার করছেন।
হেমন্তে যে বছর ফসল ভালো জন্মায়, সে বছর খুব ঘটা করে উৎসব হয়। লাঠিখেলা, ষাঁড়ের লড়াই, নৌকাবাইচ, কুস্তি-খেইড়সহ কত আয়োজনই না হয় তখন। বর্ষায় বাড়িতে বাড়িতে চলে বিয়ের আয়োজন। সে আয়োজনে নেচে-গেয়ে নারীরা মুখর করে তোলে পুরো গ্রাম। জাতপাত, বৈষম্য আর ভেদাভেদ ভুলে আনন্দযজ্ঞে গা ভাসান হাওরের সকল মানুষ। এক গ্রামের যশস্বি শিল্পীর ডাক পড়ে আরেক গ্রামে।
যশস্বি শিল্পীর কথা যখন এলই, তখন সত্তরোর্ধ্ব শান্তি রানী সরকারের কথা বলে নেওয়া যেতে পারে। তাঁর বাড়ি সুনামগঞ্জ সদরের ইছবপুর গ্রামে। কিংবা সুনামগঞ্জের বিশ্বম্ভরপুর উপজেলার পলাশ ধড়েরপার গ্রামের পয়ষট্টির্ধ্বো প্রমিলা রানী সরকারের গল্পও বলা যায়। তাঁরা দুজনেই পদ্মপুরাণের গান গেয়ে বেড়ান। প্রথমজন ষাট বছর আর দ্বিতীয়জন পঞ্চাশ বছর ধরে গানের জগতে আছেন। গেল ১৪২৯ বঙ্গাব্দের ফাল্গুন মাসের পঞ্চমী তিথিতে আয়োজন করা মনসা পূজায় পদ্মপুরাণের গান গাইতে হাওরের এই দুই ডাকসাইটে শিল্পী সিলেট শহরের শিবগঞ্জে এসেছিলেন। তখনই আলাপ হয়। তাঁরা জানালেন, অক্ষরজ্ঞানহীন হলেও ওস্তাদের কাছে সংগত করতে-করতে তাঁরা পুরো পদ্মপুরাণ পুথিই মুখস্ত করে ফেলেছেন। তাঁরা এখন না-দেখেই টানা কয়েকদিন কয়েক শ পৃষ্ঠার পদ্মপুরাণের লাচাড়ি আর পুথি অভিনয়সহ পরিবেশন করতে পারেন। প্রচলিত বাইশকবি, দ্বিজবংশী, মধুরবান্দাসহ বিভিন্ন পুথি আর ওস্তাদের পরম্পরায় পাওয়া নাম না-জানা গীতিকারের রচনার সমন্বয়ে তাঁরা আলাদা এক ধরনের পদ্মপুরাণ রচনা করে এ গানের ভিন্ন আরেকটা পরিবেশনার ধারা তৈরি করে ফেলেছেন!
শান্তি আর প্রমিলা বলেন, হাওরাঞ্চলে প্রতি শ্রাবণ মাসে মনসা পূজার সময় সাধারণত যে বাইশকবি রচিত পদ্মপুরাণ নারী-পুরুষেরা বাড়ির উঠোন কিংবা দাওয়ায় বসে পাঠ করেন, তাঁদের পরিবেশনা ঠিক সে-রকম নয়। তাঁরা নেচেগেয়ে অভিনয়সমেত পদ্মপুরাণের গান পরিবেশন করেন। এসব গানকে ‘ওঝার গান’, ‘বিষুরির গান’, ‘পদ্মপুরাণের গান’—এমন নানা নামেও ডাকা হয়। আবার এমন পরিবেশনায় হিজড়েদের অংশগ্রহণ বেশি থাকে বলে অনেকে এসব পরিবেশনাকে ‘গুরমার (হিজড়ে) গান’ কিংবা ‘গুরমি গান’ও বলে থাকেন।
শান্তি জানালেন, তাঁর ওস্তাদ ছিলেন হবিগঞ্জের নবীগঞ্জ উপজেলার সন্ধ্যা রানী। তিনি এখন প্রয়াত। সন্ধ্যার ওস্তাদ ছিলেন ভারতের মণিপুরের কেশবালা কুমুদিনী। পাকিস্তান আমলে এই কেশবালা সিলেটে পদ্মপুরাণের গান গাইতে নিয়মিত আসতেন। ভালো বাংলা জানতেন এবং গানও গাইতেন দুর্দান্ত। মূলত কেশবালা এবং সিলেট অঞ্চলে থাকা তাঁর হিজড়ে সম্প্রদায়ভুক্ত শিষ্যদের হাত ধরেই হাওরাঞ্চলের কিছু স্থানে গুরমিগানের ব্যাপক প্রচলন ঘটে। শান্তির বয়স যখন ছয় কিংবা সাত বছর, তখন থেকেই তিনি ওস্তাদের কাছে গান শেখা শুরু করেন। এখন গুরমি গানের যে কয়েকজন গুরুত্বপূর্ণ প্রবীণ শিল্পী আছেন, তিনি তাঁদেরই একজন।
সুনামগঞ্জের কান্দিগাঁওয়ের যোগেশ সরকার পদ্মপুরাণের গানের জনপ্রিয় শিল্পী ছিলেন। নয়ের দশকের মাঝামাঝি তাঁর মৃত্যু হয়। তাঁর কাছেই গান শিখেছিলেন প্রমিলা রানী সরকার। এখন ৮ থেকে ১০ সদস্যের গানের দল নিয়ে বিভিন্ন স্থানে তিনি ৩০ হাজার থেকে ৪০ হাজার টাকা সম্মানী নিয়ে গান গাইতে যান। প্রমিলারও এখন অনেক নামডাক, শিষ্যও আছে প্রচুর। এঁদেরই একজন পার্বতী মালাকার। ২৬ বছরের এ তরুণীর বাড়ি সুনামগঞ্জের দোয়ারাবাজার উপজেলার হরিপুর গ্রামে। ছয় মাস ধরে গান শিখছেন। তাঁর বাবা কিরণ মালাকারও (প্রয়াত) লোকগানের শিল্পী ছিলেন। তাঁর বাবার সংগ্রহে থাকা ৭৫ বছরের প্রাচীন পদ্মপুরাণের একটি পুথি উত্তরাধিকার সূত্রেই পার্বতী নিজের কাছে রেখেছেন। এ পুথি দেখে-দেখে আর ওস্তাদের শেখানো গানের সমন্বয়ে তিনি পদ্মপুরাণের গান গেয়ে চলেছেন।
কথা বলা শেষে শান্তি-প্রমিলারা পদ্মপুরাণের গান পরিবেশন শুরু করেন। গানের তালে তালে দোহারের ভূমিকায় ‘ছড়’ (ঝেড়ে বিষ নামানোর উপকরণ হিসেবে ব্যবহৃত এক ধরনের চামর) হাতে লক্ষ্মীন্দরের শরীর থেকে বিষ নামানোর অভিনয় করছিলেন পার্বতী। তখনই বিশেষভাবে চোখে পড়ে মধ্যবয়স্ক এক পাটুয়াজ-বাদককে। পরে জানা গেল, তাঁর নাম সনৎ দেবনাথ। তবে ‘সনৎ বাইন’ হিসেবেই সবাই তাঁকে চেনেন। তাঁর বাড়ি সুনামগঞ্জের ছাতকের কপনা গ্রামে। ৪৫ বছর ধরে লোকবাদ্য বাজিয়ে আসছেন। কী অসাধারণ তাঁর বাদন-প্রতিভা!
সনৎ বাইনের সঙ্গে কথা বলতে গিয়ে মনে পড়ে দ্বীপচরণ দাসের কথা। যাঁর বাড়ি সুনামগঞ্জের শাল্লার সাউধেরশ্রী গ্রামে। মারা যান ২০২২ সালের ৫ এপ্রিল। বেঁচে থাকলে ওই বছরের ৮ এপ্রিল চুয়াত্তর বছর পূর্ণ করতেন তিনি। হাওরাঞ্চলের প্রখ্যাত খোলবাদক ছিলেন। গানের আসরগুলোতে তাঁর খোল-বাদন উন্মাদনা তৈরি করত। মালসি, কীর্তন, হোরিগান কিংবা ত্রিনাথের গানও গাইতেন তিনি।
দ্বীপচরণ দাস যে আচমকাই মারা গেলেন, এমনটা নয়। অনেকটা জানাই ছিল। দুরারোগ্য ব্যাধিতে দীর্ঘদিন ধরে আক্রান্ত ছিলেন। ছেলে ধরণী দাস সিলেটে দীর্ঘদিন তাঁর বাবাকে রেখে সাধ্যমতো চিকিৎসা করিয়েছেন। তাঁর প্রয়াণের সঙ্গে সঙ্গে হাওরের লোকগানের সমৃদ্ধ একটা ইতিহাসের পতন ঘটল! ভারতের কলকাতার বাসিন্দা প্রখ্যাত সংগীতশিল্পী মৌসুমী ভৌমিক দ্বীপচরণ দাসের বাড়ি গিয়েছিলেন ২০০৮ সালের মার্চ মাসে। এ স্মৃতি ধরা আছে তাঁর এক লেখায়। তিনি লিখেছেন, ‘সেই রাতে আমরা ধরণীর বাড়িতে সবাই ভাত খেয়েছিলাম আর তারপর মন্দিরের চাতালে যে গানের আসর বসেছিল, ধরণীর বাবা দীপচরণ দাস তাতে অপূর্ব খোল বাজিয়েছিলেন।’
‘অর্পূব খোল’-বাজানো সেই দ্বীপচরণ দাস অনেকটা নীরবেই চলে গেলেন। হাতেগোনা কিছু মানুষ ছাড়া কেউ তাঁকে চিনলেন না, জানলেন না! অথচ খোল হাতে কী প্রভাব-ই না বিস্তার করতেন এ শিল্পী। যখনই কোনো খোল-বাদকের নাম গর্বের সঙ্গে হাওরে উচ্চারিত হবে, তখনই দ্বীপচরণ দাস ফিরে ফিরে আসবেন হোরি গান, ত্রিনাথ কিংবা কীর্তনের আসরে। মারা যাওয়ার মাত্র নয়দিন আগে তুমুল বৃষ্টির এক রাতে দ্বীপচরণ দাসের সঙ্গে দীর্ঘ আড্ডা দিই। অসুস্থ শরীরেও তিনি অনেকক্ষণ সাক্ষাৎকার দেন। আড্ডা শেষে ভিজতে ভিজতে বাসায় ফিরি।
দ্বীপচরণ দাসের গল্প হয়ত সবিস্তারে আরেকদিন লেখা হবে। তবে হাওরের গ্রামে গ্রামে এত এত মরমি মহাজন, শিল্পী আর সাধকেরা আছেন, তাঁদের গল্প এক জনমে কারও পক্ষেই বলে শেষ করা সম্ভব নয়। এই যে ফকিরিগানের কিংবদন্তিতুল্য সাধক সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুর উপজেলার মকদ্দস আলম উদাসী পঁচাত্তর বছর বয়সে মারা গেলেন ২০২২ সালের ১৪ জুলাই, তাঁর কথাই-বা জানেন কজন? ধামাইলগানের কিংবদন্তি-গীতিকার রাধারমণের কেশবপুর গ্রামের মাঝপাড়ায় তাঁর বাড়ি, সে-অর্থে রাধারমণের প্রতিবেশীও।
মকদ্দস আলম উদাসীর প্রয়াণের কিছুদিন আগে তাঁর ডেরায় যাওয়া হয়েছিল। গল্প, আড্ডা, গানে আমরা এক বিকেল কাটিয়ে দিয়েছিলাম। সন্ধ্যায় ফেরার আগে নিজের লেখা হাজারো বাউল-ফকিরিগানের মধ্যে উদাসী কণ্ঠে ধরলেন এ গান, ‘এক দমের নাই ভরসা, করো তুমি কার আশা, মিছামিছি দুইদিনেরও পরবাস’। তাঁর ডেরা-লাগোয়া কবরের পাশে দাঁড়িয়ে তিনি এ গান গেয়েছিলেন। তাঁর পরনে ছিল সফেদ পাঞ্জাবি। এর কিছুদিন পরেই তো তাঁর মহাপ্রয়াণ হলো। মকদ্দস আলম উদাসীর মতো হাওরাঞ্চলের এমন শত-সহস্র সাধক-শিল্পীর গল্প বলা যাবে, যাঁরা আমাদের মরমিগানের ভুবন উজ্জ্বল করে আছেন। অথচ শহরের কজনই-বা তাঁদের চেনেন, জানেন?

শেয়ার Facebook

আরও যেসব নিউজ পড়তে পারেন

বাংলা সাহিত্যে ডান-বামের অস্তিত্ব ও সংকট :: জসীম উদ্দীন মুহম্মদ

July 5, 2025

যেন তার সঙ্গে কখনো দেখাই হয়নি :: কাজী জহিরুল ইসলাম

July 5, 2025

জ্ঞান : বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়

July 3, 2025

সাম্প্রতিক খবর

  • পুরান ঢাকায় ব্যবসায়ীকে নৃশংস হত্যা, চারজন গ্রেপ্তার

    July 11, 2025
  • ট্রাম্পের শুল্ক হুমকি : দেশগুলোর প্রতিক্রিয়া ও বাজারের অবস্থান

    July 11, 2025
  • ভোটের টাইমলাইনে কী বলছে দলগুলো

    July 11, 2025
  • গাজায় অবশেষে যুদ্ধবিরতির সম্ভাবনা

    July 11, 2025
  • এক নজরে এসএসসি পরীক্ষার ফল

    July 11, 2025

BDOUTLOOK.COM

নির্বাহী সম্পাদক : কাদের বাবু

  • হোম
  • দেশ
  • বিশ্ব
  • রাজনীতি
  • অর্থবাণিজ্য
  • খেলা
  • বিনোদন
  • মতামত
  • শিল্পসাহিত্য
    • কবিতা
    • গল্প
    • প্রবন্ধ-আলোচনা
    • সাহিত্যের খবর

bdoutlooknews@gmail.com

  • Privacy Policy
BDOUTLOOK
  • হোম
  • দেশ
  • বিশ্ব
  • রাজনীতি
  • অর্থবাণিজ্য
  • খেলা
  • বিনোদন
  • মতামত
  • শিল্পসাহিত্য
    • কবিতা
    • গল্প
    • প্রবন্ধ-আলোচনা
    • সাহিত্যের খবর