BDOUTLOOK
  • হোম
  • দেশ
    • জাতীয়
    • ঢাকা
    • চট্টগ্রাম
    • খুলনা
    • রাজশাহী
    • বরিশাল
    • সিলেট
    • রংপুর
    • ময়মনসিংহ
  • বিশ্ব
  • প্রবাস
    • আমেরিকা
    • ইউরোপ
    • মধ্যপ্রাচ্য
    • আফ্রিকা
    • এশিয়া
    • অস্ট্রেলিয়া
  • রাজনীতি
  • অর্থবাণিজ্য
  • খেলা
  • বিনোদন
  • মতামত
  • ফিচার
    • শিল্পসাহিত্য
      • কবিতা ও ছড়া
      • গল্প
      • প্রবন্ধ-আলোচনা
      • রম্য
      • শিশুসাহিত্য
      • স্মৃতিকথা
      • শিল্পসাহিত্যের খবর
    • তথ্যপ্রযুক্তি
    • লাইফস্টাইল
    • ট্যুরিজম
    • ধর্ম
    • স্বাস্থ্য
    • ক্যাম্পাস
    • নারী
  • অপরাধ আইন আদালত
  • সাক্ষাৎকার
BDOUTLOOK
Thursday | October 16 | 2025
বিজ্ঞাপন দিন
  • হোম
  • দেশ
    • জাতীয়
    • ঢাকা
    • চট্টগ্রাম
    • খুলনা
    • রাজশাহী
    • বরিশাল
    • সিলেট
    • রংপুর
    • ময়মনসিংহ
  • বিশ্ব
  • প্রবাস
    • আমেরিকা
    • ইউরোপ
    • মধ্যপ্রাচ্য
    • আফ্রিকা
    • এশিয়া
    • অস্ট্রেলিয়া
  • রাজনীতি
  • অর্থবাণিজ্য
  • খেলা
  • বিনোদন
  • মতামত
  • ফিচার
    • শিল্পসাহিত্য
      • কবিতা ও ছড়া
      • গল্প
      • প্রবন্ধ-আলোচনা
      • রম্য
      • শিশুসাহিত্য
      • স্মৃতিকথা
      • শিল্পসাহিত্যের খবর
    • তথ্যপ্রযুক্তি
    • লাইফস্টাইল
    • ট্যুরিজম
    • ধর্ম
    • স্বাস্থ্য
    • ক্যাম্পাস
    • নারী
  • অপরাধ আইন আদালত
  • সাক্ষাৎকার
ভিডিও
BDOUTLOOK
BDOUTLOOK
  • হোম
  • দেশ
    • জাতীয়
    • ঢাকা
    • চট্টগ্রাম
    • খুলনা
    • রাজশাহী
    • বরিশাল
    • সিলেট
    • রংপুর
    • ময়মনসিংহ
  • বিশ্ব
  • প্রবাস
    • আমেরিকা
    • ইউরোপ
    • মধ্যপ্রাচ্য
    • আফ্রিকা
    • এশিয়া
    • অস্ট্রেলিয়া
  • রাজনীতি
  • অর্থবাণিজ্য
  • খেলা
  • বিনোদন
  • মতামত
  • ফিচার
    • শিল্পসাহিত্য
      • কবিতা ও ছড়া
      • গল্প
      • প্রবন্ধ-আলোচনা
      • রম্য
      • শিশুসাহিত্য
      • স্মৃতিকথা
      • শিল্পসাহিত্যের খবর
    • তথ্যপ্রযুক্তি
    • লাইফস্টাইল
    • ট্যুরিজম
    • ধর্ম
    • স্বাস্থ্য
    • ক্যাম্পাস
    • নারী
  • অপরাধ আইন আদালত
  • সাক্ষাৎকার

News 24 Hours BDOUTLOOK.COM

স্মৃতিকথা

ছোটবেলার মধুময় বর্ষা : রকিবুল ইসলাম

বিডিআউটলুক August 13, 2025
August 13, 2025
শেয়ার Facebook
60

আমাদের ছোটবেলার বর্ষা ছিল বৈচিত্রময়। এখনকার চেয়ে অনেকটাই ভিন্ন। বর্ষাকাল জ্ুেড় বৃষ্টি। বৃষ্টি আর বৃষ্টি। একবার শুরু হলে থামতে চাইতো না। এক নাগারে সাত আট দিন। বর্ষাকাল শেষ হলেও বৃষ্টি থামতো না। ভাবতাম বর্ষা বিদায় নিতে ভুলে গেছে। আশ্বিন মাস পর্যন্ত বর্ষার দাপট থাকতো। মা বলতেন আশ্বিনে গহীন। চারিদিক অন্ধকার করা বৃষ্টি। এ যেন থামতেই চাইতো না।


আকাশে কোথা থেকে উড়ে এসেছে একটুকরো মেঘ। বলা নেই কওয়া নেই, ঝুম বৃষ্টি। উঠোনে শুকাতে দেওয়া খড়ি-লাকরি কিংবা জামা-কাপড় পর্যন্ত তোলার সময় দিতো না। আমরা ছোটরাও খেলতে খেলতে দৌড়ে গিয়ে বারান্দায় দাঁড়াতাম। আমার সঙ্গে আমার প্রতিবেশি বন্ধুরাও তখন আমাদের বারান্দায়। বৃষ্টি শুরু হলে আমরা বারান্দায় শুরু করতাম নতুন কোনো খেলা। শুরু হতো দলবেঁধে নানান খেলার আয়োজন। চারঘুটি, বাঘ-বকরি, চোরপুলিশ কিংবা সাপলুডু। কোনো কোনো দিন খেলা হতো কুতকুত। বারান্দায় দাগ টেনে মাটির ভাঙা পাতিলের খোলা দিয়ে কুতকুত খেলতাম।


চারঘুটি কিংবা চোরপুলিশ খেলতে মাঝেমধ্যে বড়রাও অংশ নিতো। ঝুম বৃষ্টিতে ঘরে কোনো কাজ থাকতো না। মা চাচিরা খেজুর পাতার পাটি বুনতেন। কখনও সেলাই করতেন নকশিকাঁথা। নকশিকাঁথায় রঙিন সুতো দিয়ে নানান ডিজাইনের নকশা বানাতেন। নকশিকাঁথা সেলাইয়ের ফাঁকে ফাঁকে চলতো আষাঢ়ে গল্প। যেন গল্প দিয়েই সেলাই করতেন এক একটা নকশিকাঁথা।


বর্ষায় খালবিল পানিতে থৈথৈ করতো। বাড়ির পাশের পুকুরে পানি ধরতো না। উপচে বেরিয়ে যেত নিচু কোনো জমির দিকে। বাড়ির পাশের জমিতেও এক হাঁটু পানি। বড়রা কেউ কেউ মাছ ধরার জাল, খোলসুন কিংবা ভাইড় চৌকো পাততেন। বাবু ভাই, রশিদ ভাই, রবিউল ভাই এবং কিরন ভাইকে দেখতাম মাছ ধরতে। আমরা ছোটরাও থেমে থাকতাম না। ছেড়া জাল কিংবা ভাঙা খোলসুন পেতে আমরাও মাছ ধরতাম। কত রংবেরঙের মাছ! পুঁটি, খোলসে, দাঁতিনা, কৈ, টাকি। ছেড়া জালেও অনেক মাছ পেতাম। মাছ ধরার উৎসব বাড়ি বাড়ি। সবার বাড়িতে নতুন পানির নতুন মাছ। বাড়ির মহিলারা মাছ কুটতে কুটতে বিরক্ত হয়ে যেত। ঘরে কোনো ফ্রিজ নেই। টাটকা মাছের ঝোল কিংবা চচ্চড়ি খাওয়া যেতো। আহ কী স্বাদ!


বাড়ির পাশেই কিলবিল করতো বর্ষার পানি। আমরা ছোটরা কলার গাছ কাটতাম। তারপর বাঁশের কঞ্চি দিয়ে বানাতাম ভেলা। তিন চারটা কলাগাছ জোড়া দিলেই হয়ে যেত ভেলা। তারপর পানিতে ভাসিয়ে ঘুরে বেড়াতাম দলবেঁধে। বাড়ির পাশে রেললাইনের খাল। সেখানে জমে থাকতো এক গলা পানি। সেই পানিতে ভাসাতাম কলার ভেলা। সারাদিন কলার ভেলায় ভেসে বেড়াতাম। সাঁতার কাটতাম। লাফালাফি করতাম। তারপর দিন শেষে ফোলা ফোলা চোখ নিয়ে বাড়ি ফিরতাম। মায়ের বকুনি খেতাম। পরদিন সব ভুলে আবারও ছুটে যেতাম।


বাড়ির পাশে রেললাইনের ওপর বেলতলা মোড়। মোড়ে উঠতেই খাল। খালে বাঁশের সাঁকো। সাঁকো পাড়ি দিয়ে বেলতলা বাজার। বাঁশের সাঁকো বর্ষায় কোনো কোনো সময় ভেঙে যেতো।
বর্ষার আগে আগে ফরিদ কাকা খুব ব্যস্ত থাকতেন। মাছ ধরার সরঞ্জাম তৈরি করতেন। তালগাছের বাকল থেকে সুক্ষ্ম আঁশ বের করতেন। তোল্লা বাঁশের সরু কাঠি জোড়া দিয়ে গাঁথতেন খোলসুনের চারাট। তারপর সুন্দর আকৃতি দিতেন। হয়ে যেত মাছ ধরার অতি চমৎকার ফাঁদ।


ফরিদ কাকা রেললাইনের নিচে ছোট এক খুপরি ঘর তুলতেন। সেখানে থেকেই তিনি মাছ ধরার কাজ সারতেন। অবসরে ভাঙা খোলসুন জোড়াতালি দিতেন। আমরা দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে তার মাছ ধরা দেখতাম। কত রঙের মাছ! কই পুঁটি দাতিনা খোলসে! খোলসুন ধরে ওপরে ওঠালেই খলবল করতো তাজা দেশি মাছগুলো!


বর্ষায় আরও অনেকেই মাছ ধরতো। বিশেষভাবে মনে পড়ে নুরমিয়া ভাইয়ের কথা। নুরমিয়া ভাই, বাবু ভাই, সাদেক ভাই উনারা বিলের বেশি পানিতে মাছ ধরতেন। বড় বড় ভাইড় পেতে বড় বড় মাছ শিকার করতেন। মিন্টু মাছ ধরতো বেলতলা বাজারের পাশের কালভার্টে। কালভার্টের মুখে মশারি দিয়ে বানানো ঠেলা জাল পেতে রাখতো। ঝাঁকে ঝাঁকে গুড়া মাছ পড়তো। আমরা দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে দেখতাম।


আমাদের বিলের মাঝ বরাবর যে খাল গেছে, সেখানে মাছ ধরার হিড়িক পড়ে যেত। খালের ওপর রেলের ব্রিজ। তার স্রোতে মাছ ধরতে জড়ো হতো দুই গ্রামের অনেক মানুষ। ধর্ম জাল ও তরিয়া জালে ছেয়ে যেত ব্রিজের আশপাশ। খালে পাতা হতো খোরাজাল। এক জালেই পুরো খালের পানি আটকিয়ে রাখতো। একটু পর পর তোলা হতো খোরাজাল। এক অদ্ভুত জাল বটে। সমদ্বিবাহু ত্রিভুজ আকৃতির জালের ভূমি অংশ পানিতে ডুবানো থাকতো। ভূমির বিপরীতে ছেদ করা বাহুর ছেদ বিন্দুতে জেলে বসে থাকতো। তিনি সুযোগ বুঝে সেখানে ভর দিয়ে ছেদ অংশটি নিচের দিকে নামাতেন। ভূমি অংশ আস্তে আস্তে জেগে উঠতো। জাল ভেসে উঠলে তাতে টাটকা মাছেরা লাফালাফি করতো। কই পুঁটি খেলসে বাইম আরও কত পদের মাছ!


আমাদের বাড়ির পাশের জমির সঙ্গে রেললাইনের খাল। আমরা বলতাম খাদ। বর্ষায় খাদ ভেসে আমাদের জমিতেও হাঁটু পানি। সেই পানিতে আমরা ডাঁটি পেতে মাছ ধরতাম। আমার সঙ্গে থাকতো মহিদ, সোহাগ, সোহেল। পাটশলার সঙ্গে সুতো পেঁচিয়ে ডাঁটি বানাতাম। সুতোর মাথায় থাকতো চ্যাং মারা কালা। কালায় কেঁচো দিয়ে টোপ গেঁথে দিতাম। তারপর পানিতে ডুবিয়ে রাখতাম। কিছুক্ষণ পর গিয়ে তুললেই পেয়ে যেতাম চ্যাং, কই, মাগুর, শিং। মাছগুলো লাফাতো খলবলিয়ে। আমাদের মন নাচতো টগবগিয়ে।


বর্ষায় পুকুর ডোবা কানায় কানায় পূর্ণ। আমাদের বাড়ির পুকুরটি মোটামুটি বড়। পুকুরের তিনপাশে আমাদের ও চাচা-জেঠাদের বাড়ি। অন্য দিকটায় বাঁশের ঝাড়। আমরা ভরা পুকুরে যখন তখন নেমে পড়তাম। কলার গাছ বুকের নিচে চেপে ধরে ভেসে বেড়াতাম। আমাদের সঙ্গে বড়রাও নেমে পড়তেন। নাজমা আপু, লাভলী আপু, মালা আপু, পারভীন আপু, আরজিনা আপু, সাহিদা আপুরা। পুকুর পাড়ে ছিল লম্বা এক তালগাছ। পানিতে তাল পড়তো ধুপধাপ। আমরা কাড়াকাড়ি করে তাল কুড়াতাম। পাকা তাল তখনই কামড়ে খেতাম। পানিতে ভেসে ভেসে তাল খেতাম। আহ কী মজা!


বর্ষাদিনের সবচেয়ে মজা ছিল ঘরে বসে থাকা। চারিদিকে রিমঝিম বৃষ্টি। টিনের চালে ঝমঝম শব্দ। উঠোনে পানির স্রোত। গাছপালা ঝিম মেরে বৃষ্টির খেলা দেখছে। ঘরের বারান্দায় বিড়াল ও কুকুরের খুনসুটি। মুরগিরা ছানাদের বুকের মধ্যে চেপে ধরে ওম দিতে ব্যস্ত। গোয়ালে গরুগুলো থেকে থেকে হাম্বা হাম্বা করে খিদের সংকেত পাঠাচ্ছে। মাঝে মাঝে জাবর কেটে ক্ষুধা নিবারণের চেষ্টা। দুই-একটা বক কিংবা ফিঙে এদিকে ওদিকে উড়ে যাচ্ছে। মা চাল-ডাল ভেজে আনছেন। তারপর পেঁয়াজ মরিচ ও সরিষার তেলে মাখানো। সবাই জড়ো হয়ে সেই মাখানো চালভাজা খাওয়া। মাঝেমধ্যে কাঁঠালের কিংবা শিমের বিচি ভাজা। আহা তৃপ্তি!


বর্ষায় গ্রামের কৃষকবাড়িতে তেমন কাজ থাকে না। এ সময় অলস সময় পার করতে হয়। তাই তো বড়রাও বিভিন্ন বিষয় নিয়ে সময় কাটাতেন। কেউ দাবা খেলতেন, কেউ তাস খেলতেন। কেউ বা আবার বাড়ির প্রয়োজনীয় জিনিস বানিয়ে সময় পার করতেন। আব্বাকে দেখতাম সুন্দর সুন্দর অনেক ব্যবহার্য জিনিস বানাতেন। বাঁশ-কাঠের এসব জিনিস ঘরে শোভা পেতো। এসবের ফাঁকে চলতো রেডিও। রেডিওতে গান ও বিজ্ঞাপন শুনেও বর্ষার অলস সময়ের অনেকটাই কেটে যেতো।


বর্ষায় আমাদের বানিয়াকোলা বিল কানায় কানায় পূর্ণ। ফসল বলতে আমন আর আউশ ধান। পানির ভেতর থেকে মাথা বের করে থাকে ধানের শীষ। থৈথৈ পানিতে বিলকে সেসময় সাগর মনে হতো। মানুষেরা নৌকা নিয়ে মাছ ধরতো। কেউ কেউ বড় আকারের মাটির তৈরি গোলাকৃতির চাড়িতে ভাসতো। মাছ ধরতো। শাপলা শালুক তুলতো। কেউ কেউ হাঁসের জন্য শামুক ঝিনুক কুড়াতো। আমরাও মাঝেমধ্যে মাটির চাড়ি নিয়ে বের হতাম। শাপলা শালুক তুলতাম। পাকা ঢ্যাপ তুলতাম। শাপলার নল দিয়ে মালা গাঁথতাম। শাপলা ফুলের লকেট গলায় ঝুলে থাকতো।


বর্ষায় গ্রামের রাস্তায় হাঁটু পরিমাণ কাদা জমতো। চলাচল করা বেশ কষ্টসাধ্য। স্যান্ডেল পরে হাঁটা যেত না। খালি পায়ে হাঁটতে হতো। এতে অনেকের পায়েই বর্ষার সময় পাঁকই লাগতো। আঙুলের চিপায় চিপায় পাঁকই। চুলকালে আরাম লাগে। চুলকানো ছেড়ে দিলেই জ্বালাপোড়া শুরু হতো। সে সময় অনেককেই দেখেছি আঙুলের চিপায় আলতা ব্যবহার করতে। এতে নাকি পাঁকইয়ের যন্ত্রণা অনেকটাই কমে যেতো।


বৃষ্টির সময় আমরা ছেলেরা ফুটবল খেলতাম। বাড়ির উঠোনে কিংবা বাহির বাড়িতে। ফুটবল বানাতাম বাতাবি লেবু দিয়ে। ঝুম বৃষ্টির মধ্যেই চলতো আমাদের ফুটবল গুড বল খেলা। খেলা শেষে ঝাঁপিয়ে পড়তাম পুকুরে। তারপর পুকুরে শুরু হতো আরেক খেলা। আমরা বলতাম বদিখেলা। হাতে হাত বেটে চোর নির্ধারণ করা হতো। তারপর সবাই তাকে ফাঁকি দিয়ে দূরে সরে যেতাম। এভাবে চোর সবাইকে ধরার জন্য ছোটাছুটি করতো। কাছে এলেই ডুব দিয়ে হারিয়ে যেতাম। চোরকে সবাই মিলে ক্লান্ত করে ছাড়তাম। এভাবে চোর কাউকে ছুঁয়ে দিলেই সে তখন চোর হয়ে অন্যদের ধরতে চেষ্টা করতো। খেলা শেষ করে চোখদুটো লাল করে বাড়ি ফিরতাম।


এমনি অনেক বৈচিত্র্যময় ছিল আমাদের সময়ের বর্ষা। সারা বছরের ক্লান্তি দূর হতো বর্ষা এলে। বর্ষার প্রকৃতি যেমন সবুজ তেমনি বর্ষা পেলে আমরাও সবুজে সতেজ হয়ে উঠতাম। এখন বর্ষা এলে খুব বেশি মনে পড়ে তখনকার বর্ষার কথা। ফিরে যেতে ইচ্ছে করে ফেলে আসা মধুময় বর্ষায়।

শেয়ার Facebook

আরও যেসব নিউজ পড়তে পারেন

ম্যানেজার : খালেদুর রহমান জুয়েল

August 2, 2025

সাম্প্রতিক খবর

  • ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতির ঘোষণার পরও গাজায় ইসরায়েলি হামলা

    October 9, 2025
  • টিকটকের আদলে ফেসবুক রিলসে বড় পরিবর্তন আনতে যাচ্ছে মেটা

    October 9, 2025
  • ১৭ বছর পর সাক্ষাৎকার : কবে ফিরবেন, নির্বাচনে অংশ নেবেন কি না, কী বললেন তারেক রহমান

    October 6, 2025
  • যেসব অভ্যাস কমিয়ে দিচ্ছে ফোনের আয়ু

    October 6, 2025
  • ভাষাসৈনিক আহমদ রফিক মারা গেছেন

    October 2, 2025

BDOUTLOOK.COM

ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক : মাহমুদা জুয়েনা

নির্বাহী সম্পাদক : কাদের বাবু

  • হোম
  • দেশ
    • জাতীয়
    • ঢাকা
    • চট্টগ্রাম
    • খুলনা
    • রাজশাহী
    • বরিশাল
    • সিলেট
    • রংপুর
    • ময়মনসিংহ
  • বিশ্ব
  • প্রবাস
    • আমেরিকা
    • ইউরোপ
    • মধ্যপ্রাচ্য
    • আফ্রিকা
    • এশিয়া
    • অস্ট্রেলিয়া
  • রাজনীতি
  • অর্থবাণিজ্য
  • খেলা
  • বিনোদন
  • মতামত
  • ফিচার
    • শিল্পসাহিত্য
      • কবিতা ও ছড়া
      • গল্প
      • প্রবন্ধ-আলোচনা
      • রম্য
      • শিশুসাহিত্য
      • স্মৃতিকথা
      • শিল্পসাহিত্যের খবর
    • তথ্যপ্রযুক্তি
    • লাইফস্টাইল
    • ট্যুরিজম
    • ধর্ম
    • স্বাস্থ্য
    • ক্যাম্পাস
    • নারী
  • অপরাধ আইন আদালত
  • সাক্ষাৎকার

bdoutlook2@gmail.com

  • Privacy Policy
BDOUTLOOK
  • হোম
  • দেশ
    • জাতীয়
    • ঢাকা
    • চট্টগ্রাম
    • খুলনা
    • রাজশাহী
    • বরিশাল
    • সিলেট
    • রংপুর
    • ময়মনসিংহ
  • বিশ্ব
  • প্রবাস
    • আমেরিকা
    • ইউরোপ
    • মধ্যপ্রাচ্য
    • আফ্রিকা
    • এশিয়া
    • অস্ট্রেলিয়া
  • রাজনীতি
  • অর্থবাণিজ্য
  • খেলা
  • বিনোদন
  • মতামত
  • ফিচার
    • শিল্পসাহিত্য
      • কবিতা ও ছড়া
      • গল্প
      • প্রবন্ধ-আলোচনা
      • রম্য
      • শিশুসাহিত্য
      • স্মৃতিকথা
      • শিল্পসাহিত্যের খবর
    • তথ্যপ্রযুক্তি
    • লাইফস্টাইল
    • ট্যুরিজম
    • ধর্ম
    • স্বাস্থ্য
    • ক্যাম্পাস
    • নারী
  • অপরাধ আইন আদালত
  • সাক্ষাৎকার